চলতি বছরের শেষ নাগাদ দিনে ৫ হাজার কোটি ইন্সট্যান্ট মেসেজ আদান-প্রদান হবে। অন্যদিকে প্রচলিত শর্ট মেসেজিং সার্ভিস (এসএমএস) আদান-প্রদান হবে দিনে ২ হাজার ১০০ কোটি। আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান ডেলোয়েট টাচে তোমাত্সু এক পূর্বাভাসে জানায়, ২০২০ সাল নাগাদ এসএমএসের ব্যবহার থাকবে না বললেই চলে। খবর বিজনেস টেকের।
সেলফোনের উদ্ভাবনের সময় থেকেই ভয়েস কলের বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছিল এসএমএস। কিন্তু একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে জনপ্রিয় হতে থাকে ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সেবা। বিশেষ করে, ফেসবুক, টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্মের পাশাপাশি দু-তিন বছর ধরে হোয়াটসঅ্যাপ, লাইন, উইচ্যাটের মতো ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সেবা চালু হওয়ায় কমতে থাকে এসএমএসের গুরুত্ব। সময় ও ব্যয়সাশ্রয়ী এ সেবাগুলো এখন স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের মতো মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারকারীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
ডেলোয়েটের জরিপে দেখা গেছে, এ বছর বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন গড়ে ৭ হাজার কোটি টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান হবে। এ থেকে অপারেটর ও সেবাদাতাদের আয় হবে ১০ হাজার কোটি ডলারের মতো। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ২০০ কোটি ডলার আসবে ইন্সট্যান্ট মেসেজিং থেকে।
তবে আগামী দিনগুলোয় এসএমএসের আয় ক্রমশ কমতে থাকবে। সেই সঙ্গে সামগ্রিক মেসেজিং খাত থেকে অপারেটরদের আয় কমবে আশঙ্কাজনক হারে।
Kindly Share This Post »»
|
|
|
Tweet |

0 comments :
Post a Comment