ই কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন করবেন ? আগে জেনে নিন !

ই কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন
ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স বা ই-বানিজ্য একটি বানিজ্য ক্ষেত্র যেখানে কোন ইলেকট্রনিক সিস্টেম (ইন্টারনেট বা অন্য কোন কম্পিউটার নেটওইয়ার্ক) এর মাধ্যমে পণ্য বা সেবা ক্রয়/ বিক্রয় হয়ে থাকে। আধুনিক ইলেকট্রনিক কমার্স সাধারণত ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর মাধ্যমে বানিজ্য কাজ পরিচালনা করে। এছাড়াও মোবাইল কমার্স, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ও অন্যান্য আরো কিছু মাধ্যম ব্যবহৃত হয়। উন্নত বিশ্বের মত বাংলাদেশেও ই-কমার্স ব্যবসা দ্রুত জনপ্রিয়টা পাচ্ছে।
দুনিয়া ব্যাপী ই কমার্স ভিত্তিক ব্যাবশা ক্রমেই বাড়ছে । সারা বিশ্বে অনলাইন লেনদেনের বাড়ার কারণে এ অর্থনীতির গতি ও আকার বড় হচ্ছে । অনলাইনে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডপে তাদের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে, জানায় বিজনেস টেকে । ২০১২ সালে বৈশ্বিক ই-কমার্স বাজারের আকার ছিল ১৭০ কোটি ডলারের। ওয়ার্ল্ডপের পূর্বাভাস অনুযায়ী, অনলাইনে পণ্য ও সেবা কেনার জন্য ব্যাংকনির্ভর যে কার্ডসেবা (ডেবিট-ক্রেডিট) প্রচলিত রয়েছে, ২০১৭ সালে তার বিকল্প কিছু পদ্ধতিতে ই-কমার্স বাজারের ৫৯ শতাংশ লেনদেনই সম্পন্ন হবে। ওয়ার্ল্ডপের মতে, বিকল্প লেনদেন পদ্ধতিগুলো হবে, অনলাইন (রিয়েল-টাইম) ব্যাংক ট্রান্সফার, ডিরেক্ট ডেবিট, ই-ওয়ালেট ও মোবাইল।
বাংলাদেশে ই-কমার্সবর্তমান অবস্থায় নিজের ব্যাবশাইক অবস্থান ধরে রাখার জন্য ই-কমার্স ছাড়া আধুনিক কন অপশন নেই বললে ভুল হবে না । ই-কমার্স বা ইলেকট্রনিক কমার্স হলো সেই একমাত্র মাধ্যম যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে নিমেষই ছড়িয়ে দিতে পারেন সারা দুনিয়ায় । বলা হয়ে থাকে, ভবিষ্যতে পৃথিবীর সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য এক সময় ই-কমার্সের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে ই-কমার্সের ব্যবহার। বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রভাব হয়তো এখনো পুরোপুরি পড়েনি। তারপরও বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যবসাই এখনো প্রচলিত পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের উচিত দ্রুত এ প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তন ঘটিয়ে সবাইকে ই-কমার্সের আওতায় নিয়ে আসা। অন্যথায় বিশ্ববাজারে বাজার হারাবে বাংলাদেশ । বাংলাদেশের গার্মেন্টসশিল্পসহ বেশকিছু পণ্য এখনো বিশ্ববাজারে খুবই সমাদৃত । একে পুরোপুরি ই-কমার্সের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন, না হলে বিশ্ববাজারে নিজ অবস্থানে টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। ই-কমার্সের আওতায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য চালালে বাইরের দেশের লোকেরা খুব সহজে আমাদের নিজেদের দেশের পণ্যের সঙ্গে অন্যান্য দেশের তুলনা করতে পারবে এবং অপেক্ষাকৃত সস্তা বলে আমাদের দেশের পণ্যের বাজারজাত আরও বৃদ্ধি পাবে। এ ছাড়া আমাদের দেশে স্থানীয় বাজারের জন্য ই-কমার্সের ব্যাপক প্রচলন প্রয়োজন। এতে খুব সহজে ঘরে বসে বিস্তর বিবেচনা করে সবকিছু কেনাকাটা করতে পারব। সর্বোপরি ই-কমার্সের প্রচলন করার জন্য সরকারি এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই বাস্তবায়িত হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পরতে এখানে ক্লিক করুন 

কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী ? থাকবে কৃত্রিম শয্যাসঙ্গী!

কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী! বর্তমানের বাস্তবতায় ভবিষ্যতের পৃথিবীর কথা ভেবে অনেকেই চিন্তিত। জলবায়ু পরিবর্তন, বর্ধিত জনসংখ্যা আর সঙ্কুচিত হতে থাকা প্রাকৃতিক সম্পদের কথা ভেবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুখ-স্বাচ্ছ্যন্দের ব্যাপারে অনেকেই সন্দিহান।

তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই, গবেষকরা জানিয়েছেন পরবর্তী প্রজন্ম অনেক আরাম আয়েশেই থাকবে।
যুদ্ধবিগ্রহ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির মত সমস্যা তো থাকবেই, কিন্তু সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবিকাশে উঁকি দেবে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। 
গবেষকদের মতে ২০৫০ সার নাগাদ বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির মিলিত উৎকর্ষে মানুষের জীবনযাত্রা হবে অনেক বেশি চিত্তার্ষক। গাড়ি চালাতে লাগবে না চালক, প্রেমিকা না জুটলেও অসুবিধা নেই, মিলবে কৃত্রিম প্রেমিকা, এমনকি অমরত্ব লাভের সুযোগও থাকবে সেই প্রজন্মের সামনে।
২০৫০ সালে পৃথিবীর জীবনযাত্রা কেমন হবে তার একটি রূপকল্প তুলে ধরেছে খ্যাতনামা সাময়িকী ‘বিজনেস ইনসাইড’। সেই রূপকল্প অবলম্বনে কেমন হতে পারে ভবিষ্যতের পৃথিবী তার একটি কথাচিত্র তুলে ধরা হলো বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য।
কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী ? থাকবে কৃত্রিম শয্যাসঙ্গী!

পূর্ণ হবে অমরত্ব লাভের স্বপ্ন!

আগামী দশকগুলোতে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন কম্পিউটারে মানব মস্তিষ্ক প্রতিস্থাপন করতে সফল হবেন তারা । এর মাধ্যমে আজীবনের জন্য কৃত্রিম শরীরের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবে মানুষ, পূর্ণ হবে অমরত্বের স্বপ্ন!

রাশিয়ান ধনকুবের দিমিত্রি ইসকোভের অর্থায়নে নিউরোসাইন্টিস্ট র‌্যান্ডাল কোয়েন চেষ্টা করছেন মানব চেতনা ও মস্তিষ্ককে যেন আগামী ২০৪৫ সালের মধ্যে কৃত্রিম শরীরে প্রতিস্থাপন করা যায়।
এমনকি এখন যারা বেঁচে আছেন তারা মারা গেলেও এক সময় নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে তারা বেঁচে উঠবেন, কৃত্রিমভাবে সংরক্ষিত নিজেদের মস্তিষ্কের সাহায্যে। এমন আশার কথা শোনাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
এজন্য বিজ্ঞানীরা এখন গবেষণা করছেন কেমিক্যাল সলুশনের মাধ্যমে কিভাবে মস্তিষ্ককে অনন্তকাল সতেজ রাখা যায়।

এ ব্যাপারে ব্রেন প্রিসার্ভেশন ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানী কেনেথ হেইওয়ার্থ বলেন, আমরা যদি মস্তিষ্ককে আজীবন সংরক্ষণের উপায় বের করতে পারি তাহলেই সম্ভব হবে দ্বিতীয় উপায়। এমনকি ২০১৫ সালের মধ্যেই মস্তিষ্ককে দীর্ঘদিন সংরক্ষণের নতুন উপায় আবিষ্কার হবে বলেও তার ধারণা।

বের হবে এইডস আর ক্যান্সারের প্রতিষেধক!

যদিও আমরা জানি না ভবিষ্যতে আর কোন ধরনের রোগ আমাদের সামনে হুমকি হিসেবে দেখা দেবে, তবে ২০৫০ সালের মধ্যে এখনকার সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগগুলো থেকে মুক্তি মিলবে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। এমনকি উদ্ভাবিত হবে ক্যান্সার ও এইচআইভি প্রতিষেধকও!
গবেষকরা আশাবাদী আগামী ২০ বছরের মধ্যে তারা এমন টিকা আবিষ্কার করতে পারবেন যার দ্বারা এইডস প্রতিরোধ সম্ভব। বর্তমানে বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ২০ লাখ লোক মারা যায় এইডস রোগে।

যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি হসপিটাল অব লাইসেস্টার এনএইচএস ট্রাস্টের কনসালট্যান্ট মার্টিন উইসেলকা এ ব্যাপারে বলেন, ভবিষ্যতে আমাদের গবেষকরা এমন প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারবেন যার মাধ্যমে এইচআইভি’র মত ভাইরাস প্রতিরোধ করা যাবে।
ক্যান্সারও নির্মূল হবে। উদ্ভাবিত ন্যানোপার্টিক্যাল ক্যানসার স্টেম সেলে আক্রমণ চালিয়ে ক্যান্সারের জীবাণুকে ধ্বংস করবে। উদ্ভাবিত হবে ক্যান্সার ভ্যাক্সিন।
তাছাড়া প্রায় সম্পূর্ণভাবে দূর হবে ম্যালেরিয়ার মত রোগ। প্রতিষেধকের পাশাপাশি ম্যালেরিয়ার বাহক মশাদের ধ্বংস করতে উদ্ভাবন হবে জেনেটিক্যালি মডিফাই মশা। আলঝেইমার রোগেরও কারণ ও প্রতিকার বের হবে। মেনিনজাইটিস রোগের প্রতিষেধক ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

মিলবে কৃত্রিম প্রেমিকা!

২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আরও ইতিবাচক প্রয়োগ হবে। কার্নেগি মেলোন ইউনিভার্সিটির রোবোটিক ইন্সটিটউটের হ্যান্স মোরাভেক বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে স্বাধীনভাবে ঘুড়ে বেড়ানো রোবোট মানুষের শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ অনেক অনেকটাই কমিয়ে দেবে। বেঁচে যাওয়া এই সময় মানুষকে সুযোগ করে দেবে আরও বেশি করে সামাজিক ও বিনোদনমূলক কাজে সম্পৃক্ত হবার। এছাড়া গবেষণাগারে কাজ করতে দেখা যাবে রোবোট বিজ্ঞানীদের।

সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে উদ্ভাবিত হবে আবেগ অনুভূতি সম্পন্ন রোবোট। এমনকি রোবোট হবে মানুষের শয্যাসঙ্গী। মানুষ তার জৈবিক চাহিদা মেটাবে কৃত্রিম মানুষের মাধ্যমে।  মানুষের মতই যৌন আচরণ করতে পারবে তারা।
২০৫০ সালের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের এ যাবৎকালের অর্জিত জ্ঞান বিজ্ঞানকে ধারণ করতে সক্ষম হবে। তাদের মানুষের মত অনুভূতি থাকবে, এমনকি বুদ্ধিমত্তার সাথে কথাবার্তা চালানোর পাশাপাশি মানুষের সঙ্গে সম্পর্কও তৈরি করবে তারা।

ইন্টারনেটের জালে ধরা পড়বে পুরো বিশ্ব!

২০৫০ সাল নাগাদ ইন্টারনেট পৌঁছে যাবে বিশ্বের সর্বত্র। ব্যবহারকারী হবে বিশ্বের প্রায় সবাই।
ফোরাম ফর দি ফিউচার ফাউন্ডারের গবেষক জোনাথন পোরিট ধারণা করছেন ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের ৯৮ ভাগ বা ৮শ’ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করবে, যার অনেকেই সংযুক্ত হবেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। বর্তমানে বিশ্বের ৪০ শতাংশ লোক ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় আছেন। 
গুগলসহ বিশ্বের আরও অনেক তথ্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই সারা বিশ্বের সবখানে ইন্টারনেট ছড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে।

গাড়ি চলবে নিজের বুদ্ধিতে !

আগামী কয়েক দশকের মধ্যেই যানবাহনের জন্য কোনো ড্রাইভারের প্রয়োজন হবে না। মিলকেন ইন্সটিটউটের তথ্য মোতাবেক ২০৩৫ সালের মধ্যেই পৃথিবীর সব গাড়ি হবে চালকমুক্ত। মানবীয় ভুলের সম্ভাবনা না থাকায় এই সব চালকবিহীন গাড়ি হবে বেশি নিরাপদ।

এছাড়া ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বে বৈদ্যুতিক গাড়ির জয়জয়কার হবে। ইতালীয় জ্বালানি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইনেলের মতে ২০৫০ সাল নাগাদ প্রতি বছর বিশ্বে ইলেক্ট্রিক গাড়ির উৎপাদন দাঁড়াবে ১০ কোটিতে। যা সারা বিশ্বের মোট কার্বন নিঃসরণের ৩০ শতাংশ হ্রাস করবে। 

শিশুর অকাল মৃত্যু আর হবে না !

চিকিৎসা বিজ্ঞানের এই উৎকর্ষের যুগেও শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি দূর হয়নি পৃথিবী থেকে। এখনও বিশ্বের দেশে দেশে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার উদ্বেগজনক। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন চলতি শতকের মাঝামাঝি নাগাদ এ অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে যাচ্ছে পৃথিবী। গবেষণা সংস্থা কোপেনহেগেন কনসেনসাসের পূর্বাভাস অনুযায়ী পূর্ববর্তী কয়েক দশকে নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোতে শিশু মৃত্যুর হার দ্রুতগতিতে কমে এসেছে, এই ধারা আরও গতিশীল হবে পরবর্তী কয়েক দশকে।
ইউনিসেফের তথ্য মোতাবেক ১৯৯০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে শিশু মৃত্যুর হার কমে দাঁড়িয়েছে প্রতি হাজারে ৯০ থেকে ৪৮। ২০৫০ সালের মধ্যে এই হার নেমে আসবে প্রায় শূণ্যের কোঠায়। এই সময়ের মধ্যে আবিষ্কার হবে মায়ের থেকে শিশুদের এইচআইভি সংক্রমণ প্রতিরোধের উপায়। পাশাপাশি পুষ্টিহীনতা ও রোগ প্রতিরোধের নতুন নতুন পন্থা আবিষ্কৃত হবে এই সময়ের মধ্যে যা জন্মের পরপরই শিশুর মৃত্যুর সম্ভাবনাকে তিরোহিত করবে অনেকখানিই।

গরিব দেশ আর গরিব থাকবে না !

২০৩৫ সালের মধ্যেই ‘গরিব’ এমন অপবাদ থেকে মুক্ত হবে এখনকার অনেক ‘গরিব দেশ’। গত বছর এমন পূর্বাভাস করছিলেন বিল গেটস। গবেষকরা জানাচ্ছেন আসলেই সম্ভব হবে বিল গেটসের স্বপ্ন। ২০৫০ সালের মধ্যেই পৃথিবীর কথিত গরিব দেশগুলো তাদের গরিবী তকমা ছুড়ে ফেলতে পারবে।
ধারণা করা হচ্ছে, যদি স্বল্পোন্নত দেশগুলো তাদের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখে তবে ২০৫০ সালে চরম দরিদ্র লোকের সংখ্যা ২.৫ শতাংশে নেমে আসবে। বর্তমানে এই হার ২১ শতাংশ।

গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমবে ৮০ ভাগ !

২০৫০ সালের মধ্যে বাড়বে সম্পূর্ণ দূষণমুক্ত জ্বালানির ব্যবহার। গ্রিসহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমবে ৮০ ভাগ। বাড়বে রিনিউবেল এনার্জির ব্যবহার। ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের সবার কাছে প্রয়োজনীয় জ্বালানি পৌঁছে যাবে, যার ৯৫ শতাংশই হবে রিনিউবেল এনার্জি।
২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্ধেক বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে সৌরশক্তি থেকে। ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে বায়ুশক্তি থেকে। এছাড়া সাগরের ঢেউ এবং জিয়োথার্মাল পাওয়ারের মাধ্যমেও উৎপাদিত হবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি।

নারী পুরুষ সমানে সমান

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য মোতাবেক ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্ব থেকে দূর হবে লিঙ্গ বৈষম্য। নারী ও পুরুষের মধ্যে বৈষম্য দূর হয়ে সমাজে বিরাজ করবে সামাজিক সমতা।
সন্তানকে দেখাশোনার পাশাপাশি পারিবারিক কাজে সমান সমান সময় দিতে হবে নারী পুরুষকে। নারীরা যে কোনো কাজে পুরুষের সমান অনুপাতে অংশগ্রহণ করবে এবং সমান বেতন পাবে। 

নিরক্ষরতা হবে দূর

বর্তমানে বিশ্বের ২৩.৬ শতাংশ লোক লিখতে পড়তে জানেন না। কিন্তু কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের মতে ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের অধিকাংশ মানুষই হবে লেখাপড়া জানা। নিরক্ষর মানুষের সংখ্যা নেমে আসবে মাত্র ১২ শতাংশে। এ সব শিক্ষিত মানুষ ভূমিকা রাখবেন স্ব স্ব দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে।

এ সব ভবিষ্যদ্বাণী যদি সত্যিই বাস্তবে পরিণত হয় তবে ভাবুন তো কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী। অনেকের কি আফসোস হচ্ছে না কেন এত তাড়াতাড়ি এলাম এ পৃথিবীতে, এই ভেবে ! 

DSLR কিনতে সাবধান!

DSLR কিনতে সাবধান!
ফটোগ্রাফি এখন অনেক বড়সড় একটা শখ। আর ফটোগ্রাফির জন্য দরকার ক্যামেরা। আর একটু প্রফেশনাল লেভেলে ফটোগ্রাফি করতে গেলে DSLR ক্যামেরা ছাড়া কিছু ভাবাই যায় না। আমাদের দেশে DSLR এখন অনেক সহজ্লভ্য হয়ে গেছে আর মানুষও কিনছে ধুমসে। আর এরই সুযোগ নিয়ে কোথা থেকে জানি উদ্ভব হয়েছে কিছু অসাধু ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসায়ী। তারা কিভাবে মানুষকে ঠকাচ্ছে?

খুব সহজ! আপনাকে ধরিয়ে দেবে পুরানো ক্যামেরার বডি আর লেন্স। এভাবে অনেক প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারও ধরা খেয়ে যায়। আর লেন্সের ব্যাপারটা হলো – অনেক ক্যামেরা ব্যবসায়ী আছে যারা লেন্স ভাড়া দেন। অনেকদিন ভাড়া দেয়ার পর তারা সেই লেন্সগুলো নতুন বলে ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দেন। অরিজিনাল প্যাকেজিং বা একেবারে ইন্টেক্ট প্যাকেজিং এ ক্যামেরা পাওয়া দুস্কর কিন্তু বিক্রেতারা আপনাকে বোঝাবে “ভাই এগুলো লাগেজ প্রোডাক্ট,...  সম্পূর্ণ আর্টিকেল টি পরতে এখানে ক্লিক করুন । 

ফটোগ্রাফিতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ !

ফটোগ্রাফিতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ !
এই মুহুর্তে দেশের অন্যতম সেরা ক্রেজ হলো ফটোগ্রাফি। তরুন প্রজন্ম ঝুকছে ফটোগ্রাফির নেশায়। সহজলভ্য ক্যামেরা এবং সৃজনশীলতা বাংলাদেশের ফটোগ্রাফিকে দিয়েছে এক অন্যরকম রুপ। আগে বিদেশী ফটোগ্রাফারদের তোলা ছবি দেখেই দিন কাটিয়ে দিতে হতো কিন্তু এখন দেশীয় ফটোগ্রাফারের ছবিতে পরিপুনর্ থাকে সামাজিক নেটওয়ার্ক। আর বাংলাদেশেরই অনেক ফটোগ্রাফার ইতিমধ্যে পেয়েছেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এগুলো সবই ভাল দিক। আর ফটোগ্রাফি হতে পারে নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। আর এই ফটোগ্রাফিকে করা যেতে পারে অনেক বড় একটি পেশা। আর অনেকেই হয়তো লক্ষ্য করেছেন অনেকেই আজকাল নির্দ্দ্বিধায় ফটোগ্রাফিকে বেছে নিচ্ছে নিজের পেশা হিসেবে।

তবে পরিপক্কভাবে যদি ফটোগ্রাফিকে একমাত্র পেশা হিসেবে বেছে নেয়া হয় তবে এই ব্যাপারে কিছু জ্ঞান থাকার মুল্য অপরিসীম। বাংলাদেশে এর মধ্যেই ফটোগ্রাফি নিয়ে খুলে গিয়েছে অপার সম্ভাবনার দ্বার। ফ্যাশন ফটোগ্রাফি, ওয়েডিং ফটোগ্রাফি, স্ট্রিট ফটোগ্রাফি, ফটো স্টোরি – এগুলো ফটোগ্রাফির কিছু রুপ মাত্র। প্রতিনিয়ত হচ্ছে নানা রকমের এক্সিবিশন আর নানা রকম প্রতিযোগিতা। এমনকি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়ও কোনভাবে পিছিয়ে নেই আমাদের দেশের ফটোগ্রাফিরা আর তার জন্য তাদের যেতে হচ্ছে দেশের বাইরে। আমাদের দেশের ছবি নিয়ে আসছে বড় বড় সব পুরস্কার। আর ইন্টারনেটের এই যুগে আন্তর্জাতিক এসব ফটোগ্রাফিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করা কোন ব্যাপারই না। ন্যাশনাল জিওগ্রাফী বা 500px এর মত নামকরা সংস্থাগুলো প্রতিনিয়ত আয়োজন করে যাচ্ছে নানা রকম প্রতিযোগিতার আর এসব প্রতিযোগিতায় অনলাইনেই অংশগ্রহন করা যায় এবং বেশীরভাগ সময়ে কোন ধরনের খরচ হয় না। সেই সাথে পালা দিয়ে দেশেও হচ্ছে নানা রকম ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা। নানা বড় বড় প্রতিষ্ঠান ইদানীং স্পন্সর করতে রাজী হচ্ছে নানা রকমের এক্সিবিশন আর প্রতিযোগিতা।
ফটোগ্রাফি ব্যাপারটাই হলো পুরোটা নিজের উপর বিশেষ করে নিজস্ব সৃজনশীলতার উপরে। একটা ক্যামেরা আর দেখার মত এক জোড়া চোখ – ফটোগ্রাফিতে আর তেমন কিছুই দরকার হয় না। ফ্রেমিং ব্যাপারটাই আসলে মুল জিনিষ এই ফটোগ্রাফিতে। ফ্রেমিং এর পরে আসে লাইটিং, সাবজেক্ট, ফটো স্টোরি ইত্যাদি। আমার মতে প্রতিটি ছবির থাকা উচিত একটা আলাদা গল্প।

ফটোগ্রাফি যখন পেশাঃ

ফটোগ্রাফি কিভাবে আপনার পেশা হতে পারে? অনেক ধরনের পেশাই হতে পারে একটি ক্যামেরা হাতে নিয়ে। তবে সাথে থাকতে হবে পর্যাপ্ত জ্ঞান এবং সৃজনশীলতা। যেমন ওয়েডিং ফটোগ্রাফি এই মুহুর্তে বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় একটি পেশায় পরিণত হচ্ছে। আর এই ওয়েডিং ফটোগ্রাফি করে শুরুতে মাসে ২৫-৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে একটি পর্যায়ে গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা খুব একটা কঠিন ব্যাপার হবে না। যদি ফটোগ্রাফিক স্কিল ভাল থাকে আর নিজের সুনাম বজায় রাখতে পারেন তাহলে অচিরেই পৌছে যেতে পারেন সেই লক্ষ্যে।

ওয়েডিং ফটোগ্রাফির পরে আসে ফটো জার্নালিজম আর থিম ফটোগ্রাফি। এরপর আসতে পারে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি। এমনকি অনলাইনে নিজের তোলা অসাধারন ছবিগুলো বিক্রি করা যায় অনায়াসেই। একটি ইউনিক ছবি সবারই পছন্দ আর ইন্টারনেটের বদৌলতে আপনার তোলা অসাধারন সব ছবি অনায়াসেই পৌছে যায় মানুষের কাছে। অনেক ওয়েবসাইট বাধাই করে এসব ছবি বিক্রি করে নানা ক্রেতার কাছে বেশ ভাল দামে। ফটোগ্রাফারদের উচিত বেশী করে আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফিক প্রতিযোগিতাগুলোতে অংশগ্রহন করা। আর সবাই করছেও। কয়েকটি ভাল এক্সপোজিউর থাকলে এই পেশায় সাফল্যের শিখরে পৌছে যাওয়া কোন ব্যাপারই না।

এসবের পরেই আসে ফ্যাশন ফটোগ্রাফি এবং প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি। ফ্যাশন ফটোগ্রাফির কথা আর না বললেও চলবে কারন আপনারা ইতিমধ্যে সবই জানেন আর প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি হলো নানা রকম পন্যের ফটোগ্রাফি। সেটি কোন প্রতিষ্ঠানের পন্যের হতে শুরু করে অনলাইন শপ এর পন্যের জন্য হতে পারে কোন ছবি। নতুন নতুন পন্য গুলো সবচেয়ে ভাল অবস্থায় সবার সামনে তুলে ধরাই প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি। এগুলোর পরেও আরো থাকে ইভেন্ট ফটোগ্রাফি এবং অন্যান্য। মোট কথা এই পেশার বিশালত্ব অনেক বড়। কিন্তু তার জন্য থাকতে হবে বিশেষ কিছু জ্ঞান। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন ডিগ্রীর দরকার না থাকলেও কিছু বেসিক ব্যাপার থাকে যেগুলো না জানলেই নয়। টেকনিক্যাল এসব ব্যাপার যদি ঠিক মত জানা থাকে আর সেই সাথে যতি অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে কিছু টিপস পাওয়া যায়, তাহলে আপনিও হয়ে উঠ্তে পারেন একজন পাকাপোক্ত ফটোগ্রাফার।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ ওয়েবপোর্টাল বাংলাদেশের !!

সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার প্রায় ২৫ হাজার ওয়েবসাইটের সমন্বয়ে ‘বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েবপোর্টাল উদ্বোধন করা হবে আগামীকাল সোমবার। আর এটিই হতে যাচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ওয়েবপোর্টাল।

রোববার বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন প্রকল্প উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে গণমাধ্যমের প্রধানদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়। এ সভায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক, ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিকেরা মতামত তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ ডটগভ ডটবিডি (www.bangladesh.gov.bd) নামের এই ওয়েবসাইটে দেশের সব ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ, অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয়সহ সব সরকারি দপ্তরের প্রায় পঁচিশ হাজার ওয়েবসাইট সংযুক্ত করা হয়েছে। এই পোর্টালের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন প্রকল্প।

অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন প্রকল্পের পরিচালক কবির বিন আনোয়ার বলেন, ‘সরকারি সকল দপ্তরে পোর্টাল চালু হলে জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি আরো সহজ হয়ে উঠবে। আমরা খোঁজ নিয়ে দেখেছি এই ওয়েবপোর্টালটি বিশ্বে সর্ববৃহৎ। কারণ এখানে ৬১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, ৩৪৫টি অধিদপ্তর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়নসহ মোট ২৫ হাজার ওয়েবসাইট নিয়ে গঠিত।’

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানান, আড়াই বছর সময় লেগেছে এই ওয়েবপোর্টালের তথ্য সংগ্রহ করতে। দুর্নীতি কমিয়ে জনসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য এ ধরনের ওয়েবপোর্টাল করা হয়েছে।

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের পরিকল্পনা, নকশা ও উন্নয়নে কাজ করেছেন আনির চৌধুরী, মোহাম্মাদ আব্দুল মান্নান, ড. আব্দুল মান্নান, তানজিয়া সালমা, আরফে এলাহি মানিক, মো. দৌলতুজ্জামান খান, আসিফ আনোয়ার, হাসানুজ্জামান, মো. আমিনুল ইসলাম সরকার শামীম, মো. নাহিদ আলম এবং পুষ্পিতা সাহা। কারিগরি সহায়তা দিয়েছেন মহিউদ্দিন মাসুদ, মো. আমিনুল ইসলাম সরকার শামীম।

মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন- প্রধানমন্ত্রীর গণমাধ্যম বিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, তথ্যসচিব মর্তুজা আহমদ, সাংবাদিক রাহাত খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের সভাপতি আলতাফ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের পরিচালনা বোর্ডের সভাপতি হাবিবুর রহমান মিলন প্রমুখ।

বিশ্বকাপের সেরা ২৫টি ছবি

বিশ্বকাপের আনন্দে উদ্বেলিত পৃথিবীর সকল ফুটবলপ্রেমী। হাসি আনন্দ আর বেদনার সংমিশ্রনে ফুটবল উদযাপন করছে সবাই। এযেন হরেক জাতির সম্মিলনে এক দেশ। এরই মাঝে প্রিয়দলের জিতে যাওয়ায় যেমন আনন্দের ফুল্গুধারা বয়ে যায়, তেমনি দল হেরে গেলে চোখের পানিতে ভেসে যায় ভক্তদের চোখ। এবারের বিশ্বকাপ শুরু থেকেই অনেকগুলো অঘটনের জন্ম নিয়েছে। প্রথম রাউন্ড থেকে ইতোমধ্যেই ফেভারিট স্পেন এবং ইংল্যান্ড পাত্তারি গুটিয়েছে। দ্বিতীয় রাউন্ড আসতে আসতে হয়তো বিদায় নিতে হবে আরও কয়েকটি ফেভারিট দলকে। সেই শঙ্কায় দিন কাটছে ফুটবলপ্রেমীদের। বিশ্বকাপ শুরু থেকে এযাবৎ চলাকালীন খেলার বিভিন্ন সময়কার কিছু ছবি তুলে ধরা হলো বাংলামেইলের পাঠকদের জন্য।
জাপানি এক ফুটবল ভক্তের কান্ড

হেরে যাওয়ার পর কান্নারত এক ব্রিটিশ ভক্ত
যুক্তরাষ্ট্রের এক সুন্দরী নারী সমর্থক
ইতালির বিপক্ষে জিতে যাওয়ায় কান্নারত কোস্টারিকার ভক্তরা
জার্মান সমর্থক দলের উল্লাস
মেসির দ্বিতীয় গোল উদযাপন
ইকুয়েডর সমর্থকের হতাশা
স্পেনের বিরুদ্ধে চিলির জয়
মারে বস্তির সামনে ক্রীড়ারত ব্রাজিলিয়ান কিশোর
অস্ট্রেলিয়ার জালে চিলির গোল
ব্রাজিলের এক বয়স্ক সমর্থক
দ্রগবাকে ঘিরে জাপানি দুই খেলোয়াড়
প্রশিক্ষণ শিবিরে বসনিয়ার ফুটবলাররা
বিশ্বকাপ ফুটবলপ্রেমীরা
স্টেডিয়ামে যেতে না পারা এক বয়স্ক ব্রাজিলীয় সমর্থক
ব্রাজিলের আদিবাসী
ব্রাজিলে প্রতিবাদরত এক কর্মী
ক্রোয়েশিয়ার ফুটবল ভক্তরা
আর্জেন্টিনার পতাকার সাজে সজ্জিত তরুনীরা
ইরানের দলপতি জাবেদ নেকুওমান
কলম্বিয়ার ‘ক্রেজি’ দর্শক
মানাউসে সাম্বা
কোস্টারিকার ভক্ত তরুনী
মাছের চোখে মানাউসের স্টেডিয়াম
হরেক জাতির মিলন মেলা
বিশ্বকাপের সেরা ২৫টি ছবি

মেসি বাংলাদেশে সবচেয়ে বেসি জনপ্রিয়!

মেসি বাংলাদেশে সবচেয়ে বেসি জনপ্রিয়!
মেসি বাংলাদেশে সবচেয়ে বেসি জনপ্রিয়!

বাঙালি খেলা পাগল! সেটা ক্রিটেক হোক আর ফুটবল হোক। বিশ্বকাপ ফুটবল হলে তো কোন কথাই নেই। অফিস আদালত কিংবা গুরুত্বপূর্ণ কাজ সবকিছুকেই ছুটি দিতে কোন কার্পণ্য নেই এই বাঙালির।

ফুটবল নিয়ে বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল দু’ভাগে বিভক্ত বললে বড় ধরনের কোনো ভুল হবে না। এ দেশের সমর্থকরা এখন আর্জেন্টিনার মূল ভরসা মনে করেন লিওনাল মেসিকে আর ব্রাজিলের সমর্থকরা নেইমারকে।

তবে অনেকেই মনে করেন বাংলাদেশিরা হয়ত একটু বেশিই মেসির জন্য প্রার্থনা করছেন। কারণ এদেশে মেসি ভক্তের সংখ্যা সারাবিশ্বের চেয়ে বেশি। এমনকি মেসির দেশ আর্জেন্টিনার চেয়েও বেশি।

ফেসবুক ফ্যান ম্যাপ অনুসারে, মেসির ভক্তের সংখ্যা আর্জেন্টিনার চেয়েও বাংলাদেশে বেশি। শুধুমাত্র বিশ্বকাপ সময়ের জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ‘ফেসবুক ফ্যান ম্যাপ’ অ্যাপ্লিকেশন চালু করেছে। এখানে মেসির বাংলাদেশে ৠাঙ্ক নাম্বার ওয়ান। কারণ বাংলাদেশ থেকেই মেসির পক্ষে সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে।

বর্তমানে সারাবিশ্বে মেসি ভক্তের সংখ্যা ৫ কোটি ৮৮ লাখের বেশি।

যদিও বাংলাদেশ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করছে না তারপরও বিশ্বকাপ নিয়ে এদেশে উচ্ছ্বাস অংশগ্রহণকারী দেশেল তুলনায় কোনো অংশেই কম নয়। এদের মধ্যে আর্জেন্টিনা শীর্ষে।

২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রীতি ম্যাচ খেলার জন্য ঢাকায় আসলে মেসির জনপ্রিয়তা আরো বেড়ে যায় এদেশে।

ফেসবুক ফ্যান পেজে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি ভক্ত রয়েছে পর্তুগালের ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর। তার বিশ্বব্যাপী ভক্তের সংখ্যা ৮ কোটি ৬৩ লাখের বেশি।

তরুন উদ্যোক্তা দের অবশ্যই দেখা উচিত যে ১০টি মুভি!!

The Social Network
তরুন উদ্যোক্তা দের অবশ্যই দেখা উচিত যে ১০টি মুভি!! 
উদ্যোক্তা হওয়া মোটেই সহজ কাজ নয়। আর এ কাজে সফল হতে হলে কি পরিমাণ বাধা বিপত্তি পার হতে হয় তা একজন উদ্যোক্তা মাত্রই বুঝেন। প্রতি দিন প্রতি মুহূর্তে হাজারো বাধার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু তাই বলে পিছিয়ে যাবেন? পিছিয়ে যাওয়া হয়তো সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব, কিন্তু আপনি একজন উদ্যোক্তা। অবশ্যই আপনাকে সামনে এগুতে হবে। 
কিন্তু কি করবেন যখন সব কিছু কঠিন এবং বিরক্তিকর লাগবে? হাপিয়ে উঠবেন প্রতিদিনকার মানসিক এবং শারীরিক চাপে? সব কিছু বাদ দিয়ে বসে পড়ুন মুভি দেখতে। একটা ভাল মুভি আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য করবে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে এবং নতুন উদ্যোমে কাজ শুরু করতে।
১. The Social Network:
২০১০ সালে এই মুভিটি মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথে হয়ে ওঠে ব্লকবাস্টার। সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে The Social Network দেখার জন্য। কারণ এই মুভি তৈরি করা হয়েছে ফেসবুকের সৃষ্টি এবং এর অন্যতম নির্মাতা মার্ক যাকারবার্গ এর কাহিনী অবলম্বনে। মুভিটিতে দেখানো হয়েছে কি করে হাভার্ড ইউনিভার্সিটির বাস্তবজীবনে আপাতদৃষ্টিতে পিছিয়ে পড়া একজন ছাত্র বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট ফেসবুকের আইডিয়া নিয়ে কাজ করছেন এবং সৃষ্টি করেছেন। মুভিটি দেখলে আপনি অনুধাবন করতে পারবেন, কি ভাবে ছোট এবং প্রায় সকলে দৃষ্টিতে মূল্যহীন কোন আইডিয়াকেও একটি সফল উদ্যোগে পরিণত করা যায় শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে।
২. Glengarry Glen Ross:
ব্যবসা জগতটা অবশ্যই সহজ কোন ব্যাপার নয়। অনেকেই নিষ্ঠুর হতে হয় সফল হবার চেষ্টায়। এমনকি একজন সেলসম্যানের জন্যেও অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে টিকে থাকাটা। Glengarry Glen Rossমুভিটি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে কতটা কঠিন পরিস্থিতিতে আপনাকে পড়তে হতে পারে। ১৯৯২ সালে নির্মিত এই মুভিতে দেখানো হয়েছে ৪ জন রিয়েল-এস্টেট সেলসম্যানের বেপরোয়া ভাবে কাটানো দুই দিনের ঘটনা, যখন তাদের কর্পোরেট অফিস থেকে ট্রেইনার পাঠিয়ে তাদেরকে জানানো হয়, ১ সপ্তাহের ভেতর সেরা দুজন সেলসম্যান ছাড়া বাকিদের বরখাস্ত করা হবে।
৩. Pirates of Silicon Valley:
বিশ্ব বিখ্যাত দুই টেক জায়ান্ট Apple এবং Microsoft এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস এবং বিল গেটস এর উত্থান এর কাহিনী নিয়ে বানানো মুভিটি অবশ্যই আপনাকে অনুপ্রানীত করবে। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই ডকুমেন্টরি স্টাইল মুভিটি তৈরি করা হয়েছে স্টিভ জবস এবং বিল গেটসের দৈনন্দিন জীবনের কাজ এবং ধীরে ধীরে তাদের  স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার গল্পকে ভিত্তি করে। যদি ভাবেন আপনার কিছুই নেই শুরু করবার মতন, অথবা আপনার আইডিয়া কোন কাজেই আসবে না তাহলে অবশ্যই মুভিটি দেখে নিতে পারেন।
৪. The Pursuit of Happyness:
২০০৬ এ মুক্তি পাওয়া বিখ্যাত অভিনেতা উইল স্মিথ কর্তৃক অভিনীত এই মুভিটি নির্মিত হয়েছে সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এখানে দেখানো হয়েছে, উইল স্মিথ একটি পোর্টেবল এক্সরে মেশিন তৈরি করেন এবং তা বিক্রির চেষ্টা করেন। যন্ত্রটি বিক্রিও হয়, কিন্তু খুব ধীরে। এই মাঝখানের সময়টা আর্থিক অসচ্ছ্বলতায় কাটাতে হয় তাকে। মুভিটি আপনাকে বোঝাবে, গৃহহীন এবং একমাত্র সন্তানের চাহিদা মেটানোর জন্য মরিয়া এই উদ্যোক্তা হাল না ছেড়ে কিভাবে নিজের অধ্যাবসায় আর ধৈর্যের সাহায্যে সাফল্য লাভ করেছেন। এমনকি আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা নাও হয়ে থাকেন, তারপরেও মুভিটি দেখে নিতে পারেন।
৫. Moneyball: 
বিখ্যাত অভিনেতা ব্র্যাড পিট এই মুভিতে অভিনয় করেছেন একটি বেসবল টিমের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে। তাদের উপযুক্ত ফান্ড ছিলো না টিমের খেলোয়ারদের পিছনে খরচ করার। তাই ব্র্যাড পিটকে বিকল্প উপায় খুজে নিতে হয় টিমকে টিকিয়ে রাখার জন্য। মুভিটি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে কিভাবে কোন কিছুর স্বল্পতা থাকার পরেও অন্য উপায় বানিয়ে নিতে হয় সফল হবার জন্য এবং ব্যবসা সংক্রান্ত পৃথিবীটা কিন্তু চলে এইভাবেই।
৬. Rocky:
সিলভেস্টার স্ট্যালনের লেখা এবং অভিনীত Rocky মুভিটি মুক্তি পায় ১৯৭৬ সালে। মুভিটির থিম ছিলো একজন বক্সার যিনি দেনার দায়ে প্রায় ডুবে আছেন। কিভাবে হাল না ছেড়ে শুধু মাত্র প্রচন্ড ইচ্চাশক্তি এবং আত্মবিশ্বাসের মাধ্যেমে পরিণত হন একজন সফল বক্সারে। মুভিটি আপনাকে এই মেসেজটি দিবে, যদিও সারা দুনিয়া আপনাকে বুঝায়, যে আপনি সফল হতে পারবেন না, আপনার কোন আশাই নেই, তবু হাল ছাড়বেন না। আপনাকে লড়াই করতে হবে একদম শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ।
৭. Wall Street:
১৯৮৭ সালে মুক্তি পাওয়া এই মুভিতে দেখানো হয় একজন স্টকব্রোকার কিভাবে সাফল্য লাভের জন্য বেপরোয়া হয়ে উঠে। উপরে উঠার আর ধনী হবার আশায় সে নিজ প্রতিষ্ঠানের গোপনীয় তথ্যও প্রকাশ করে দেয় অন্যদের কাছে। কেন দেখবেন এ মুভিটি? কারণ আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, একজন উদ্যোক্তার একমাত্র উদ্দেশ্য অর্থ উপার্জন না। শুধু মাত্র ধনী হবার আশায় নিজের চরিত্রকে বিক্রি করে দেয়া কোন ভাবেই উচিত নয়।
৮. Jerry Maguire:
এই মুভিতে Jerry Maguire একজন ৩৫ বছর বয়সী স্পোর্টস এজেন্ট যার অসংখ্য বন্ধু, দারুণ ক্যারিয়ার এবং সুন্দরী স্ত্রী সবই আছে। কিন্তু তাকে হারাতে হয় সব কিছু। একসময় সে বুঝতে পারে, শুধুমাত্র টাকার পেছনে ছোটাটাই সব নয়, বরং ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট করাটাও জরুরী। আপনাকে যা জানাবে এই মুভিটি, যে আপনার সব কিছুই থাকতে পারে এবং তা চলেও যেতে পারে আপনার কাছ থেকে। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই নিজের লক্ষ্যে অটুট থাকতে হবে। শুধু মাত্র টাকাই সব নয়, যাদের সাথে আপনি কাজ করছেন, যাদের নিয়ে আপনি কাজ করছেন তাদের দিকেও আপনাকে সমান দৃষ্টি রাখতে হবে।
৯.Office Space:
১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া মুভিটি এমন অনেকের মনের কথাই প্রকাশ করে যারা কারো অধীনে কাজ করতে চান না। এখানে দেখানো হয়ছে অভিনেতা কতটা বিরক্ত আর হতাশ হয়ে পড়ছেন একটা নির্দিষ্ট কিউবিকলে দিনের পর দিন কাজ করতে, আর বসের আদেশ পালন করতে করতে। যারা চান নিজ উদ্যোগে কিছু শুরু করার কিন্তু সাহস পাচ্ছেন না, এই মুভিটি তাদের প্রেরণা যোগাতে পারে। কারো অধীনে কাজ করার চেয়ে নিজেই শুরু করুন। মনে রাখবেন, যদি আপনার আপনার স্বপ্ন পূরনের জন্য কাজ শুরু না করেন, তবে অন্য কেউ আপনাকে ঠিকই কাজে লাগাবে তার নিজের স্বপ্ন পূরনের জন্য।
১০. Citizen Kane:
একজন সফল নিউজপেপার টাইকুনের কাহিনী অবলম্বনে বানানো এই মুভিটি আপনাকে বুঝাবে, যে একজন ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন যদিও একজন উদ্যোক্তার মূল উদ্দেশ্য, কিন্তু এটাই জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হতে পারে না।
মুভিগুলো দেখার পর অনুধাবন করতে পারবেন, যে একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধুই নতুন কোন ব্যবসা শুরু করা নয়। এর সাথে জড়িয়ে থাকে আরো অনেক কিছু। আপনার চারপাশের মানুষের দিকে খেয়াল রাখা, যাদের সাথে যাদের নিয়ে কাজ করছেন তাদের দিকে লক্ষ্য রাখা, নিজ চরিত্র ঠিক রাখা, ধৈর্য আর সাহসের পরীক্ষা দেয়া ইত্যাদি হাজারটা কাজ নিয়েই তৈরি হয় একজন সফল উদ্যোক্তা। আপনি জানবেন, যে আপাতদৃষ্টিতে সামান্য বা তুচ্ছ কোন আইডিয়াও আপনাকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারে সাফল্যের যদি আপনি লেগে থাকতে পারেন।

জীবনটা টাকে পরিপূর্ণ উপভোগ করার গোপন মূলমন্ত্র!

জীবনটা টাকে পরিপূর্ণ উপভোগ করার গোপন মূলমন্ত্র!
একটাই জীবন মানুষের। আর এই ছোট্ট জীবনটাকে ঘিরেই কত আয়োজন আমাদের সবার। ছোট বেলা থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত যা কিছু করা হয়, সবই তো এই জীবনের জন্যই। আর এই জীবনটাকেই যদি উপভোগ না করে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হয়? নিশ্চয়ই আফসোস থেকে যাবে তাই না? ছোট্ট এই জীবনটাকে উপভোগ করা খুব কঠিন কোনো কাজ নয়। খুব সহজেই জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন। কেবল মনে রাখুন কিছু মূল মন্ত্র। 
জীবনটা টাকে পরিপূর্ণ উপভোগ করার গোপন মূলমন্ত্র!

খারাপ বন্ধুদের থেকে দূরে থাকুন

জীবনটাকে উপভোগ করতে হলে খারাপ বন্ধুদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। খারাপ বন্ধুরা খুব সহজেই জীবনের মজাটাকে মাটি করে দিতে পারে। কিছু বন্ধু একেবারেই নেতিবাচক ধরণের হয়। এধরণের নেতিবাচক বন্ধুদের থেকে দূরত্ব বজায় না রাখলে আপনারও জীবন সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা জন্মে যাবে। তাই এধরণের বন্ধুদের সাথে মেলামেশা না করাই ভালো।

নিজের ইচ্ছার প্রাধান্য দিন

নিজের ইচ্ছার প্রাধান্য দিন সবসময়েই। নাহলে মন থেকে কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারবেন না। আপনার মন যদি কোনো ব্যাপারে সায় দেয় এবং সেটা যদি কোনো অন্যায় কাজ না হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই মনের কথা শুনুন। প্রয়োজনে গতানুগতিক নিয়ম ভেঙে ফেলুন।

নিজের জন্য সময় রাখুন

নিজের জন্য কিছুটা সময় রাখুন সবসময়েই। জীবনের হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও একটুখানি সময় সবসময়েই নিজেকে দেয়ার চেষ্টা করুন। এই সময়টা নিজেকে না দিলে সারাজীবন আফসোস থেকে যাবে। নিজের জন্য বিশেষ এই সময়টাতে শুধু নিজের পছন্দের কাজ করুন। নিজেকে নিজেই উপভোগ করুন এই সময়ে।

নতুন নতুন বিষয় শিখুন

শেখার মধ্যে আছে আনন্দ। নতুন কিছু শিখলে জীবনের একঘেয়েমি অনেকটাই দূর হয়ে যায়। তাই প্রতিনিয়তই নতুন নতুন বিষয় শেখার চেষ্টা করুন। নিজেকে ব্যস্ত রাখুন নানান কোর্সে। নিজের শখের বিষয়গুলোতেও আরেকটু এক্সপার্ট হয়ে নিন কিছু কোর্সের মাধ্যমে। এতে জীবনটাকে অনেকটাই উপভোগ্য মনে হবে।
জীবনটা টাকে পরিপূর্ণ উপভোগ করার গোপন মূলমন্ত্র!

ছোটখাটো বিষয় লক্ষ্য করুন

জীবনের চলার পথে ছোটখাটো বিষয় গুলোকে লক্ষ্য করুন। একটু লক্ষ্য করলেই আনন্দ খুঁজে পাবেন ছোটখাটো নানান বিষয় থেকে। পথের ধারের চায়ের দোকানের আড্ডা থেকে ঘরের বেডরুমে ভুল করে ঢুকে যাওয়া একটি প্রজাপতি, সব কিছু দেখেই জীবনটাকে অনেক সুন্দর মনে হবে।

মাঝে মাঝে অ্যাডভেঞ্চার করুন

জীবনটাকে উপভোগ করতে হলে মাঝে মাঝে একটু ঝুঁকি নেয়ার প্রয়োজন আছে। সবসময়েই গদ বাঁধা নিয়মের বেড়াজালে নিজেকে জড়িয়ে না রেখে মাঝে মাঝে একটু অ্যাডেভেঞ্চার করুন। হুট করেই ঘুরে আসুন অ্যাডভেঞ্চারাস কোনো স্থান থেকে।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/06/15/76091.html#sthash.3lh0mVQe.dpuf

কতটুকু জানেন আপনি আপনার মস্তিষ্ক সম্পর্কে ?

কতটুকু জানেন আপনি আপনার মস্তিষ্ক সম্পর্কে ?
মানবদেহের মস্তিষ্কে কিছু রহস্যময় বিষয় রয়েছে যা আমাদের প্রতিনিয়তই ভাবিয়ে তোলে। মস্তিষ্কই সমস্ত দেহকে পরিচালিত করে থাকে। মস্তিষ্কে সামান্য ক্ষতিতে পুরো দেহই নিমেষে অচল হয়ে যেতে পারে। জেনে নিন মস্তিষ্কের এমনই কিছু রহস্য যা আমরা একেবারেই জানি না। আমার এই লেখা টি প্রথম আই ব্লগে প্রকাশিত 

১. মস্তিষ্কের ১০ শতাংশই আমরা ব্যবহার করে থাকি :

আপনি জেনে অবাক হবেন যে মস্তিষ্কে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি খুব কমই হুবহু পুনরাবৃত্তি করতে পারে। নাটকীয়ভাবে বুদ্ধিমত্তা বাড়ানো, আধ্যাত্মিক ক্ষমতা এমনকি কোনো কিছু চালানোর অন্তর্শক্তির মত বিষয়গুলো মস্তিষ্কই দিয়ে থাকে। আমরা যদি চাই তবে সব ধরনের কাজই আমরা করতে পারি শুধুমাত্র মস্তিষ্কের ১০ অংশ ব্যবহার করে। তাহলে শুধু ভাবুন যে মস্তিষ্কের বাঁকি ৯০ শতাংশ ব্যবহার করলে আমরা আরও কতকিছু করতে পারি। গবেষকরা বলেছেন যে মস্তিষ্কের সব অংশগুলোই কিছু ভিন্ন ভিন্ন কার্য সম্পাদন করে থাকে। যদি এই ১০ শতাংশের বিষয়টি সত্যি হয় তাহলে হয়ত ভাবছেন যে এই অংশে আঘাতে তেমন কোনো ক্ষতির সম্ভাবনাই নাই কেননা বাঁকি ৯০ তো আছেই। কিন্তু কঠিন হলেও সত্যি কথা হল এক অংশে আঘাত পেলে এটি সব অংশেই তার নেতিবাচক ফলাফল ফেলতে থাকে। মস্তিষ্কের ১০ অংশ ব্যবহৃত হলেও এর কার্যক্ষমতা দেখায় ১০০ শতাংশতেই। এটি ঘুমের মধ্যেও কার্যকর থাকে। গবেষকরা বলেন, মস্তিষ্কের ওজন একটি বালকের ওজনের শতকরা ৩ শতাংশ হয়ে থাকে কিন্তু এটি ব্যবহৃত হয় বালকের অ্যানার্জীর মোট ২০ শতাংশ।

২. মস্কিষ্ক স্থায়ীভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ হয় :

মানব মস্তিষ্ক বিভিন্ন আঘাত, স্ট্রোক বা অসুস্থতার কারণে ভঙ্গুর বা ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। এই ধরনের ক্ষতি মস্তিষ্কে স্থায়ীভাবেই দেখা দেয়। আমরা এই ধরনের ক্ষতি নিয়ে চিন্তা করে থাকি ঠিকই কিন্তু আঘাতের স্থান অনুযায়ী একজন মানুষ চাইলেই এই ক্ষতি থেকে নিজেকে পুনরুদ্ধার করতে পারেন না। মনে রাখা দরকার যে মানব মস্তিষ্ক এক ধরনের চিত্তাকর্ষক নমনীয় পদার্থ দ্বারা তৈরি। স্ট্রোকে আক্রান্ত একজন মানুষ মাঝে মাঝে তার ইচ্ছায় সুস্থ হয়ে ওঠেন ঠিকই কিন্তু ভেতরের আঘাতটা স্থায়ীভাবেই থেকে যায়। গবেষকরা বলেন এমন অসুখে মানুষ মেডিক্যাল থেরাপির মাধ্যমে কিছু নতুন সংযোগ তৈরি করে ভালো হয়ে যান।

৩. ডান মস্তিষ্ক, বাম মস্তিষ্ক :

এমন কথা হয়ত খুব কমই শুনে থাকবেন যে মানুষ তার মস্তিষ্কের ডানগোলার্ধ বা বাম গোলার্ধ থেকে পরিচালিত হয়ে থাকে। এই তথ্য অনুযায়ী যারা নাকি ডান গোলার্ধ থেকে পরিচালিত হন তারা অনেক বেশি সৃজনশীল এবং কর্মদক্ষতাপূর্ণ হয়ে থাকেন এবং যারা বাম গোলার্ধ দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকেন তারা বিশ্লেষক মনোভাবাপন্ন ও যুক্তিসঙ্গত হয়ে থাকেন। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে যে কেউই পুরোপুরি ডান মস্তিষ্কসম্পন্ন এবং বাম মস্তিষ্কসম্পন্ন হয়ে থাকেন না। বরং আমরা তখনই একটা ভালো কাজ করে থাকি যখন আমরা আমাদের সম্পূর্ণ মস্তিষ্ককেই কাজে লাগাই। দুটো গোলার্ধই যখন আমরা কাজে লাগাই তখন মনোযোগটা পুরোপুরি আসে। তবে বাম গোলার্ধ কোনো শব্দ শোনার কাঝে বেশি ব্যবৃত হয়ে থাকে এবং ডান গোলার্ধ কোনো আবেগঘন বৈশিষ্ট্যে বেশি কার্যকরী হয়ে থাকে।

৪. মানব মস্তিষ্ক সবচেয়ে বড় :

মানবদেহের অনুপাতে মানব মস্তিষ্ক বেশ বড় হয়ে থাকে। কিন্তু একটা ভুল ধারণা রয়েছে যে মানব মস্তিষ্ক অন্যান্য সকল জীবের চেয়ে অনেক বেশি বড় হয়ে থাকে। মানব মস্তিষ্ক মূলত ওজনে ৩ পাউন্ড এবং পরিমাপে ১৫ সেন্টিমিটার প্রস্থ হয়ে থাকে। সবচেয়ে বড় মস্তিষ্কসম্পন্ন প্রাণী হল তিমি মাছ যার মস্তিষ্কের ওজন ১৮ পাউন্ডের মত। এছাড়া হাতির মস্তিষ্কও অনেক বড় হয়ে থাকে সর্বোপরি ১১ পাউন্ড। তবে দেহের সাথে তুলনা করলে মানুষেরই সবচেয়ে বড় মস্তিষ্ক।

৫. মৃত্যুর সাথে সাথে মস্তিষ্কের কোষও মারা যায় :

প্রাপ্ত বয়স্কদের মস্তিষ্কে কোষের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। তবে এর পরে আর নতুন কোনো কোষ তৈরি হয় না। এ ধরনের প্রচালত কথা থাকলেও গবেষণায় গবেষকরা বলেছেন যে যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিনই মস্তিষ্কে নতুন কোষ তৈরি হবে, এমনকি আপনি যদি বুড়োও হয়ে যান তারপরও নতুন কোষ তৈরি হবে। নতুন কোষ জন্মানোকে নিওরোজেনেসিস বলে থাকে। যতদিন পর্যন্ত মানুষ বেঁচে থাকেন ঠিক ততদিন পর্যন্তই এই মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে। মারা যাওয়ার কয়েক সেকেন্ডে এটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।

৬. অ্যালকোহল খেলে মস্তিষ্কের কোষ মারা যায় :

অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণে মানবদেহ উষ্ণ হয়ে গেলে মস্তিষ্কের এমন কিছু মূল্যবান কোষ মারা যায় যা আর কখনই ফিরে আসে না এমন কথা প্রচলিত আছে। তবে এটা সত্য যে অতিরিক্ত এবং দীর্ঘস্থায়ী অ্যালকোহল গ্রহণে দেহের মারাত্মক ক্ষতি করে কিন্তু এর ফলে যে নিউরনগুলো মারা যায় এমন কথাতে বিশেষজ্ঞরা একেবারেই বিশ্বাসী নন। গবেষণায় দেখা গেছে এটি কোনোভাবেই নিউরনকে মেরে ফেলে না। গবেষকরা বলেন, নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যালকোহল মস্তিষ্কের চিন্তা শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়, কিন্তু অতিরিক্ত সেবনে তা নষ্ট করেও দেয়। সহনীয় মাত্রা মস্তিষ্কের কোষকে মেরে ফেলে না বরং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। বুড়ো বয়সের এটি মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে।

৭. মানব মস্তিষ্কে ১০০ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে :
আপনার কাছে যদি মনোবিদ্যা এবং ¯œায়ুবিজ্ঞানের কোনো বই থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন যে মানব মস্তিষ্কে ১০০ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে। তবে এই নিউরনগুলো ঠিক কোথায় সংসঠিত এই বিষয়ে কেউই নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারবেন না। ২০০৯ সালে এক গবেষক একজন তরুণের মস্তিষ্কের নিউরনগুলো আলাদা করেন এবং এগুলোর সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন। এই গবেষণা থেকে দেখা যায় মানব মস্তিষ্কে ৮৫ বিলিয়নের কাছাকাছি নিউরন রয়েছে।

বিশ্বসেরা ৭ টি বুক স্টোর !! (দেখুন ছবিতে)

বর্তমান অনলাইন যুগে বই কেনা বেচা আর তেমন বাধা নেই। চাইলেই অনলাইনে অর্ডার দিয়ে পছন্দের কোন লেখকের বই কিনতে পারবেন বেশ স্বাচ্ছন্দে। কিন্তু তারপরেও নিজে গিয়ে বই কেনা বা বুক শপ ঘেঁটে নতুন কোন বই খুজে পাওয়ার মধ্যে একটা দারুন রকমের অভিজ্ঞতা আছে। আর তাই তো আজও কমেনি বুকশপের আবেদন। তবে বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েকটি বুক শপ আপনাকে দেবে ভিন্ন রকমের স্বাদ। বুকশপগুলোর ভিন্নতায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আসুন জেনে নিই এরকম সাতটি বুকশপ সম্পর্কেঃ

দ্য বুক বাজঃ

বই এর দোকান নদীতে ?শুনতে কি অদ্ভুত লাগছে? একটি ৬০ ফুট খালের নৌকায় করে বইয়ে চলেছে একটি বুকশপটি। এটি যুক্তরাজ্যে অবস্থিত।এখানে প্রায় সব ধরনের বই পাওয়া যাবে। নৌকায় বসে চা পান এর সাথে আলাপচারিতার পাশাপাশি পছন্দের কোন লেখকের বই কিনতে পারবে লোকজন। এই বুকশপটির দায়িত্বে আছেন হেনশো নামের এক ইংরেজ ভদ্রলোক।
বুক বাজ

ডমিনিক্যান বুকশপঃ

এই বুকশপটি একটি বাই সাইকেল স্টোরে অবস্থিত। এটি হল্যান্ডের ডোমিনিক্যান গির্জার পাশে ১৩ শতকে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এর পর ২০০৭ সালে গোথিক বিল্ডিং আমস্টারডাম ভিত্তিক ডিজাইন ফার্ম এর বইয়ের পুনঃবিন্যস্ত করে।
ডমিকান

এল এটিনিও গ্রান্ড স্পিলিন্ডিডঃ

প্রকৃতপক্ষে এটি সঙ্গীত জলসার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯১৯ সালে। প্রায় এক শতক পর ২০০০ সালে এই জলসা ঘরটি বিখ্যাত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান গ্রুপো ইশা এর কাছে লিজ দেয়া হয়। লিজ নেয়ার পর জলসা ঘরটি সংস্কার করে বইয়ে সজ্জিত রাখা হয়েছে। বর্তমানে এখানে বছরে প্রায় দুই লাখের মত লোক আসে।
স্পিলিন্ডিড

লা কাভার্ন বুক শপঃ

দুইটা ট্রেনকে সংযুক্ত করে এই বইয়ের সংগ্রহশালাটি তৈরি করা। এটি উত্তর প্যারিসে অবস্থিত।
কাভার্ন

বার্টার বুকশপঃ

এই বুকশপটি ইংল্যান্ডের ভিক্টোরিয়ান ট্রেন স্টেশনে অবস্থিত। ১৮৮৭ সালে ভিক্টোরিয়ান ট্রেন স্টেশন এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্রেতাদের জন্য রয়েছে সুন্দর চেয়ার,সোফার ব্যবস্থা।
বার্টার

লাইভ্রারিয়া লিলো বুকশপঃ

এই বুকশপটি পর্তুগালের একটি কফি শপে অবস্থিত। এটি স্থাপত্য নিদর্শনের আদলে ১৮৮১ সালে তৈরি করা হয়।
লি

বার্টস বুকশপঃ

এটি ওজাই কালিফর্নিয়ায় অবস্থিত।প্রায় ৫৫ বছরের পুরোনো একটি বাড়িতে ৫৫ হাজার বইয়ের সংগ্রহশালা দিয়ে এই বুকশপটি ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
বার্টস
- See more at: http://www.priyo.com/2014/06/14/75866.html#sthash.wRM9ReAn.dpuf

পৃথিবীর আকর্ষনীয় দশটি প্রাকৃতিক আর্চ

ল্যান্ডস্কেপ আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পৃথিবীর আকর্ষনীয় দশটি প্রাকৃতিক আর্চ

ল্যান্ডস্কেপ আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক এই আর্চটি আমেরিকার ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত। এটি দেখতে অনেকটা ছবির ফ্রেমের মতো। এই আর্চটির স্প্যানিং প্রায় ২৯০ ফুট এরও বেশি।
ল্যান্ডস্কেপ আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ল্যান্ডস্কেপ আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

Durdle Door ,যুক্তরাজ্য

ডুরডল

Durdle Door ,যুক্তরাজ্য

এই আর্চটি যুক্তরাজ্যের জুরাসিক সমুদ্র উপকুলের কাছে অবস্থিত। এই আর্চটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি চুনা পাথরের তৈরি। Durdle শব্দটি এসেছে ইংরেজী শব্দ 'thirl' থেকে বা drill থেকে।

মুন হিল বা চাঁদের পাহাড়, চীন

মুন হিল

মুন হিল বা চাঁদের পাহাড়, চীন

দক্ষিন চীনের গুয়াংজি অঞ্চলের ঠিক বাহিরে ইয়াংসুতে এই চাদের পাহাড় অবস্থিত।এর ভিতরে রয়েছে চুনা পাথরের গুহা।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত এই আর্চটি প্রায় ১৬৫ ফুট উচু।

রেনবো ব্রীজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

রেইনবো

রেনবো ব্রীজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

রেনবো ব্রীজটিকে খুব সম্ভবত পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সেতু বা ব্রীজ বললেও ভুল বলা হবে না।এই ব্রীজের তলদেশ দিয়ে আমেরিকার বিখ্যাত কলোরাডো নদীর শাখা নদী বয়ে গেছে।এই প্রাকৃতিক ব্রিজের উচচতা প্রায় ২৯০ ফুট।

পন্ট ডি’আর্ক, ফ্রান্স

পন্ট

পন্ট ডি’আর্ক, ফ্রান্স

ফ্রান্সের বিখ্যাত নদী আরডেচি নদীর উপকুলে এটি অবস্থিত।এখানে পর্যটকদের জন্য কায়াকিং স্পট রয়েছে।এই প্রাকৃতিক সেতু প্রায় ২০০ ফুট চওড়া এবং ১৭৫ ফুটের বেশী লম্বা।

আজুর উইন্ডো,(নভোনীল উইন্ডো) মাল্টা

আজুর

পন্ট ডি’আর্ক, ফ্রান্স

গোযো এর মাল্টীয় দ্বিপে এই চিত্তাকর্ষিত আর্চটি সমদ্রের তীর ঘেষে দাঁড়িয়ে আছে।সমুদ্র স্রোতের কারণে এর তলদেশ প্রায় ক্ষয় প্রাপ্ত।

ইম্মর্টাল ব্রিজ বা অমর সেতু,চীন

চীন

পন্ট ডি’আর্ক, ফ্রান্স

দেখেই বুঝতে পারছেন কতটা ঝুকিপূর্ণ এই প্রাকৃতিক শিলা পাথরের তৈরি এই সেতুটি।এই শিলা সেতু দুইটি (মাউন্ট তাই এবং ফল্ট ব্লক)পাহাড়কে যদিও একত্রিত করেছে তবুও মনে হয় এটা কেউই ব্যবহার করে না।

গ্রীন ব্রীজ অফ অয়েলস,যুক্তরাজ্য

গ্রীন

গ্রীন ব্রীজ অফ অয়েলস,যুক্তরাজ্য

এই চিত্তাকর্ষক প্রাকৃতিক সমুদ্র আর্চটি ওয়েলসের ন্যাশনাল পার্কে দেখা যাবে।

আর্কো ন্যাচারাল, ইতালি

আর্কো

আর্কো ন্যাচারাল, ইতালি

এই প্রাকৃতিক আর্চটি পূর্ব আইস ল্যান্ড অফ কাপরিতে অবস্থিত।এই আর্চটি পুরাপলীয় যুগের বলে মনে করা হয়।

ডিলিকেট আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ডেলকেট

ডিলিকেট আর্চ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই আর্চটি উতেহ ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত। এই আর্চটি বেলে পাথরের ।এটি তুষারপাত এবং ক্ষয় এর ফলে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি বলে মনে করা হয়।