আরেনা দে সাও পাওলো, সাও পাওলো
সাও পাওলোর আরেনা দে সাও পাওলো স্টেডিয়ামেই যাত্রা শুরু করবে ব্রাজিল বিশ্বকাপ।
স্তাদিও মিনেইরাও, বেলো হরিজন্তে
এক পাশের পর্বতশৈলী রিও দে জেনেইরোর সীমানা শেষ করেছে, অন্য পাশের পর্বতমালা টেনেছে সাও পাওলোর সীমানা-প্রাচীর। এই দুই শহরের মাঝেই অবস্থান বেলো হরিজন্তের।
স্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
রোনালদিনিয়ো, ফ্যালকাও, রেনাতো, পাতো আর এমারসনদের ফুটবল যাত্রার আতুরঘর পোর্তো আলেগ্রে। ব্রাজিলের দক্ষিণের এই শহরটির ফুটবল ঐতিহ্য এ দিয়েই অনুমান করা যায়। ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা দুই ক্লাব গ্রেমিও আর ইন্তারনাসিওনালও এই শহরের।
আরেনা পানতানাল, কুইয়াবা
দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে মাঝের শহর কুইয়াবা থেকে আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগর ঠিক ২ হাজার কিলোমিটার দূরে। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় শহরেই ২০১৪ বিশ্বকাপের জন্য তৈরি হয়েছে আরেনা পানতানাল।
স্তাদিও নাসিওনাল, ব্রাজিলিয়া
রাজধানী ব্রাজিলিয়ার স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে তাল মেলাতে পারা শহরের সংখ্যা ব্রাজিলে কমই আছে। স্তাদিও নাসিওনালের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য্যও সেই ঘোষণা দেয়।
স্তাদিও দাস দুনাস, নাতাল
সুনীল সাগর আর নয়নাভিরাম সৈকত—এই দুই মিলিয়ে পর্যটকদের কাছে নাতাল সবসময়ই খুব জনপ্রিয় শহর। ২০১৪ বিশ্বকাপে এই শহরটি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। ব্রাজিল বিশ্বকাপের ৪টি ম্যাচ হবে এখানে।আরেনা দা বাইশাদা, কুরিচিবা
ব্রাজিলের অনন্য এক শহর কুরিচিবা। একই সঙ্গে এটি শিল্পনগরী ও সাংস্কৃতিক শহর। কুরিচিবার একদিকে যেমন বড় বড় কারখানা আছে, অন্য দিকে আছে অপেরা হাউজ আর থিয়েটার হল। সবুজে ঘেরা এই শহরটির ফুটবল ঐতিহ্যও দারুণ।
স্তাদিও কাস্তেলাও, ফরতালেজা
স্তাদিও কাস্তেলাও নিয়ে স্বাগতিক দর্শক-সমর্থকদের আগ্রহ আকাশ ছোঁয়া। ব্রাজিল তাদের গ্রুপ পর্বের ৩টি ম্যাচের একটি যে এখানেই খেলবে। ১৭ জুন ব্রাজিল-মেক্সিকোর সেই ম্যাচটিতে নেইমারদের ঝলক দেখতে হয়ত কানায় কানায় পূর্ণ থাকবে প্রায় ৬৫ হাজার আসনবিশিষ্ট এই স্টেডিয়াম।
স্তাদিও আমাজনিয়া, মানাউস
কেউ বলে 'বনের শহর', কেউ আবার ডাকে 'আমাজন বনের হৃদয়'—ব্রাজিলের শহর মানাউসের পরিচয় এরকমই। নেগ্রো ও সলিমস নদীর প্রান্ত ঘেঁষে আমাজন বনের ঠিক মাঝে অবস্থিত এই শহরে বছর জুড়ে পাখির ডাক শোনা যায়।
আরেনা ফন্তে নোভা, সালভাদর
ব্রাজিলের বর্তমান রাজধানী ব্রাজিলিয়াই শুধু নয়, ২০১৪ বিশ্বকাপকে স্বাগত জানাবে দেশটির প্রথম রাজধানী সালভাদরও। ব্রাজিলের ‘সুখের রাজধানী’ হিসেবে পরিচিত এই শহরে হবে বিশ্বকাপের ৬টি ম্যাচ।
আরেনা পের্নামবুকো, রেসিফি
‘সুন্দর ফুটবলের’ পূজারী ব্রাজিল। এদিক থেকে রেসিফি তথা পের্নামবুকোর অবদান নিয়ে কোনো সন্দেহই নেই।
স্তাদিও দো মারাকানা, রিও দে জেনেইরো
মারাকানা আর ব্রাজিল বিশ্বকাপ যেন এক সূত্রে গাঁথা। রিও দে জেনেইরোতে মারাকানা স্টেডিয়ামটি তৈরিই হয় বিশ্বকাপের জন্য। ১৯৫০ ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছিল এখানেই।
Kindly Share This Post »»
0 comments :
Post a Comment